Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Image
Title
Laksam upazila
Details

বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।বেলতলী বধ্যভূমি লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিনে রেল লাইনের ধারে অবস্থিত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী প্রায় ২-৩ হাজার নিরীহ বাংলাদেশী নারী-পুরূষ-শিশুকে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে মাটি চাপা দেয়। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মিত একটি বাংকার রয়েছে। মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাকসামবাসী বধ্যভূমিতে নিহত শহীদদের যথাযোগ্য মর্যাদায় পুস্পস্তবক অর্পণ এর মাধ্যমে স্মরণ করে।